তাবলীগের মুরুব্বিদের হীরার চেয়েও দামী কিছু কথা
![]() |
তাবলীগের মুরুব্বিদের হীরার চেয়েও দামী কিছু কথা |
ক) পাবন্দীর সাথে নিজের হেদায়েতের নিয়্যতে দুই গ্রাস্থ করা।
খ) যে ব্যক্তিই বয়ান করুক না কেন তা ফিকিরের সাথে শুনা।
গ) তিন দিনের জামাত অপরিচিত এলাকায় ও দুর্বল মসজিদে যাওয়া।
২। যে ব্যক্তি নিম্নোক্ত তিন কাজ করবে আল্লাহতায়ালা তাকে এই কাজ থেকে বের করে দিবেন।
ক. যে ব্যক্তি মিম্বরে বসে বয়ান করার দ্বারা তৃপ্তি পাবে।
২। যে ব্যক্তি নিম্নোক্ত তিন কাজ করবে আল্লাহতায়ালা তাকে এই কাজ থেকে বের করে দিবেন।
ক. যে ব্যক্তি মিম্বরে বসে বয়ান করার দ্বারা তৃপ্তি পাবে।
খ. যার খাওয়াছ লোকের সাথে বেশী মোলাকাত করার ইচ্ছা থাকে।
গ. কাজের মধ্যে নাই কিন্তু বেশী বেশী মাশোয়ারা করে।
৩। এই কাজ করনেওয়ালার দুই জিনিস জরুরীঃ
৩। এই কাজ করনেওয়ালার দুই জিনিস জরুরীঃ
ক. মেহনত।
খ. সোহবত।
৪। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব (হাঃ) বলেন : আমলের দ্বারা জরুরত পুরা হবেই, এই একীন হলো আমলী শিরক।
৫। হযরতজী ইলিয়াস (রহঃ) বলেন, এই মেহনত কি সেটা আমরা জানি না। আর আমি যে এই মেহনতের মধ্যে নাই এটাও আমার জানা নাই। কামালিয়াত হলো এই কাজের সাথে আমি কতটুকু আছি।
৬। এই কাম যে নিজের জন্য করবে না সে কেটে যাবে ।
৪। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব (হাঃ) বলেন : আমলের দ্বারা জরুরত পুরা হবেই, এই একীন হলো আমলী শিরক।
৫। হযরতজী ইলিয়াস (রহঃ) বলেন, এই মেহনত কি সেটা আমরা জানি না। আর আমি যে এই মেহনতের মধ্যে নাই এটাও আমার জানা নাই। কামালিয়াত হলো এই কাজের সাথে আমি কতটুকু আছি।
৬। এই কাম যে নিজের জন্য করবে না সে কেটে যাবে ।
৭। মানুষ তিন কারনে আমল করেঃ
ক. নামের জন্য
খ. দামের জন্য
গ. রেজায়ে এলাহীর জন্য
৮। তিন জিনিসের হেফাজত তিন জিনিসর দ্বারা : কালিমা, নামায ও এলেম হেফাজত হবে আখলাক, এখলাস ও আল্লাহতায়ালার রাস্তায় জান মাল খরচের দ্বারা।
৯। হযরতজী (রহঃ) বলেন করতে রাহো, ডরতে রাহো, মাংতে রাহো, রো'তে রাহো, মানতে রাহো অর্থাৎ কাম করতে থাকো ভয়ের সাথে, চাইতে থাকো কেদে কেদে ও মানতে থাকো মানার মতো।
১০। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব হাঃ বলেনঃ ওলামায়ে কেরাম ফরমান, নামাযের ফরযের মধ্যে শরীর পাক একটি ফরজ। শরীর পাক বলতে বাহ্যিক শরীর ও শরীরের ভিতর যে রক্ত চলাচল করে দুটোই পাক করতে হবে। শরীরের রক্ত পাক হবে হালাল রুজী ভক্ষনের দ্বারা।
৮। তিন জিনিসের হেফাজত তিন জিনিসর দ্বারা : কালিমা, নামায ও এলেম হেফাজত হবে আখলাক, এখলাস ও আল্লাহতায়ালার রাস্তায় জান মাল খরচের দ্বারা।
৯। হযরতজী (রহঃ) বলেন করতে রাহো, ডরতে রাহো, মাংতে রাহো, রো'তে রাহো, মানতে রাহো অর্থাৎ কাম করতে থাকো ভয়ের সাথে, চাইতে থাকো কেদে কেদে ও মানতে থাকো মানার মতো।
১০। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব হাঃ বলেনঃ ওলামায়ে কেরাম ফরমান, নামাযের ফরযের মধ্যে শরীর পাক একটি ফরজ। শরীর পাক বলতে বাহ্যিক শরীর ও শরীরের ভিতর যে রক্ত চলাচল করে দুটোই পাক করতে হবে। শরীরের রক্ত পাক হবে হালাল রুজী ভক্ষনের দ্বারা।
১১। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব হাঃ বলেন : দাওয়াত তালিম এস্তেকবাল এটাই একমাত্র মেহনত যার দ্বারা মসজিদে কাম জমবে। (গলদ কথা)
পাঁচ কাজের বিষয়
১২। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব হাঃ বলেনঃ ইয়া আইয়ু হাল্লাজিনা আ-মানু আ-মিনু ..........এই আয়াতের দ্বারা আল্লাহপাক বুঝাইতেছেন, ঈমান দিয়েছেন পুঁজি হিসেবে ব্যবসা করার জন্য যাতে ব্যাবসার দ্বারা পুজিকে বাড়ানো যায় ।
(উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, "৩০ নম্বর হলো ঈমান, মেহনতের দ্বারা উহাকে বাড়িয়ে কমের থেকে কাম ৩৩ নম্বর পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে")।
পাঁচ কাজের দ্বারা এই পুজিকে বাড়াতে হবে। আর পাঁচ কাজ থেকে দূরে থাকলে পুজি নষ্ট হয়ে যাবে।
১৩। পাঁচ কাজ হলো যাতা বা চক্কি । যাতা ঘোরার দ্বারা যেমনি গম থেকে আটা তৈরী হয়, তেমনিভাবে মেহনতের দ্বারা ঈমান এক্বীনের দরজায় পৌছাবে।
১৪। ৩য় হযরতজী (রহঃ) বলেন, যে পাঁচ কাজ করে সে তো অবশ্যই ওলী, সে যে কত বড় ওলী সেটা আমার জানা নাই, তবে আমি এতটুকু বলতে পারি মউতের সময় তার কালেমা নসীব হবে।
১৫। ৩য় হযরতজী (রহঃ) আরও বলেন, সারা দুনিয়ার ইনসানিয়াতের হেদায়েত লুকায়িত আছে পাঁচ কাজের মধ্যে। ইহা আমার নজরে আল্লাহপাক দেখাইতেছেন ।
১৬। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব (হাঃ) বলেন, এই কাজের মাকছাদ হলো শরীয়ত ও সুন্নত- এই দুই জিনিস আমার জিন্দেগীতে এসে যায় । সাথে সাথে মোয়ামালাত, মোয়াশারাত, আখলাক ও ইখলাস ঠিক হয়ে যায়।
১৭। যে ব্যক্তি সওয়াবের নিয়তে এই কাজ করতে থাকবে সে বেশী দিন মেহনতে টিকতে পারবে না। এই মেহনত করতে হবে নিজের সংশোধনের জন্য ।
১৮। আমরা যতটুকু মেহনত করি এটা যদি নবীদের ফিকিরের মত হয়, তবে তাদের সাথে হাশর হবে।
১৩। পাঁচ কাজ হলো যাতা বা চক্কি । যাতা ঘোরার দ্বারা যেমনি গম থেকে আটা তৈরী হয়, তেমনিভাবে মেহনতের দ্বারা ঈমান এক্বীনের দরজায় পৌছাবে।
১৪। ৩য় হযরতজী (রহঃ) বলেন, যে পাঁচ কাজ করে সে তো অবশ্যই ওলী, সে যে কত বড় ওলী সেটা আমার জানা নাই, তবে আমি এতটুকু বলতে পারি মউতের সময় তার কালেমা নসীব হবে।
১৫। ৩য় হযরতজী (রহঃ) আরও বলেন, সারা দুনিয়ার ইনসানিয়াতের হেদায়েত লুকায়িত আছে পাঁচ কাজের মধ্যে। ইহা আমার নজরে আল্লাহপাক দেখাইতেছেন ।
১৬। হযরত মাওঃ সাদ সাহেব (হাঃ) বলেন, এই কাজের মাকছাদ হলো শরীয়ত ও সুন্নত- এই দুই জিনিস আমার জিন্দেগীতে এসে যায় । সাথে সাথে মোয়ামালাত, মোয়াশারাত, আখলাক ও ইখলাস ঠিক হয়ে যায়।
১৭। যে ব্যক্তি সওয়াবের নিয়তে এই কাজ করতে থাকবে সে বেশী দিন মেহনতে টিকতে পারবে না। এই মেহনত করতে হবে নিজের সংশোধনের জন্য ।
১৮। আমরা যতটুকু মেহনত করি এটা যদি নবীদের ফিকিরের মত হয়, তবে তাদের সাথে হাশর হবে।
মাশোয়ারার বিষয়
১৯। ডাঃ সাহাব উদ্দিন সাব বলেন, তাকাজা পুরা হয় আল্লাহপাকের মদদ দ্বারা, আল্লাহপাকের মদদ আসে ইস্তেমাঈতের দ্বারা, আর ইস্তেমাঈত হলো দ্বীলের জোড়।২০। হযরত মাওঃ সাদ সাব (হাঃ) বলেন, যে মসজিদে মাশোয়ারা ঢিলে ঢালা সে মসজিদে সব কাজ ঢিলে ঢালা।
২১। যে মাশোয়ারায় কেউ জিম্মাদার বা ফয়সাল হওয়ার জন্য বসে ঐ মাশোয়ারায় আল্লাহপাকের সাহায্যের পরিবর্তে আযাব আসে।
২২। মাশোয়ারা কোন মাসআ'লা সমাধানের জন্য নয়, মাশোয়ারা হলো দ্বীলের মিল পয়দা করার জন্য।
২২। মাশোয়ারা কোন মাসআ'লা সমাধানের জন্য নয়, মাশোয়ারা হলো দ্বীলের মিল পয়দা করার জন্য।