মাস্তুরাতসহ জামাতে ঘরওয়ালাকে খানায় শরীক করানের তরতীব

১। বিষয়টি অত্যন্ত জরুরি। মাস্তুরাতসহ জামাত মহল্লায় যাওয়ার পর অন্যান্য মাশোয়ারার সাথে বাড়িওয়ালা কীভাবে খাবে তা ফায়সালা করে নেওয়া। অনেক সময় জামাত লজ্জার খাতিরে না বলার কারণে ফেৎনার সৃষ্টি হয়।

২। সদস্য কম হলে একসাথে খাওয়া যেতে পারে। আর সদস্য বেশি হলে আলাদা খাওয়াই মোনাসেব।

৩। জামাতের যদি গ্যাস না থাকে তবে এমন হতে পারে যে, বাড়িওয়ালা এক দিনে ৩ বেলার মধ্যে এক বেলার চাউল এবং জ্বালানি দেবে আর সব খরচ জামাত বহন করবে। এছাড়া হালতের উপর ভিন্ন তরতীবও হতে পারে।

৪। মূল কথা হলো বাড়িওয়ালার কাছ থেকে নগদ টাকা না নেওয়ার তরতীব তা যাই হোক না কেন।

৫। বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেন বাড়িওয়ালা ঘাটতির মধ্যে না থাকে। এমনিতেই বিদ্যুৎ বিল বেড়ে যাবে এবং অন্যান্য খরচও বেড়ে যায়।

৬। অনেক জামাত বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে পরবর্তীতে বাড়িওয়ালা ঘরে জামাত উঠাতে অনীহা প্রকাশ করে।

মাস্তুরাতসহ জামাতে ঘরওয়ালাকে খানায় শরীক করানের তরতীব
মাস্তুরাতসহ জামাতে ঘরওয়ালাকে খানায় শরীক করানের তরতীব


Next Post Previous Post