মাস্তুরাতসহ জামাতে ঘরওয়ালাকে খানায় শরীক করানের তরতীব

  • বিষয়টি অত্যন্ত জরুরি। মাস্তুরাতসহ জামাত মহল্লায় যাওয়ার পর অন্যান্য মাশোয়ারার সাথে বাড়িওয়ালা কীভাবে খাবে তা ফায়সালা করে নেওয়া। অনেক সময় জামাত লজ্জার খাতিরে না বলার কারণে ফেৎনার সৃষ্টি হয়।
  • সদস্য কম হলে একসাথে খাওয়া যেতে পারে। আর সদস্য বেশি হলে আলাদা খাওয়াই মোনাসেব।
  • জামাতের যদি গ্যাস না থাকে তবে এমন হতে পারে যে, বাড়িওয়ালা এক দিনে ৩ বেলার মধ্যে এক বেলার চাউল এবং জ্বালানি দেবে আর সব খরচ জামাত বহন করবে। এছাড়া হালতের উপর ভিন্ন তরতীবও হতে পারে।
  • মূল কথা হলো বাড়িওয়ালার কাছ থেকে নগদ টাকা না নেওয়ার তরতীব তা যাই হোক না কেন।
  • বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেন বাড়িওয়ালা ঘাটতির মধ্যে না থাকে। এমনিতেই বিদ্যুৎ বিল বেড়ে যাবে এবং অন্যান্য খরচও বেড়ে যায়।
  • অনেক জামাত বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে পরবর্তীতে বাড়িওয়ালা ঘরে জামাত উঠাতে অনীহা প্রকাশ করে।
  • মাস্তুরাতসহ জামাতে ঘরওয়ালাকে খানায় শরীক করানের তরতীব
    মাস্তুরাতসহ জামাতে ঘরওয়ালাকে খানায় শরীক করানের তরতীব
Next Post Previous Post