মাস্তুরাতসহ জামাতে এলাকার মাস্তুরাত জুড়ানোর তরতীব

১) মাস্তুরাত উল্লেখ করে যদিও এলান দেওয়ার উসুল নাই তবে প্রত্যেক আমল শেষে মাস্তুরাতের মেহনতের গুরুত্ব বুঝায়ে মাস্তুরাতকে জুড়ানোর ব্যাপারে দাওয়াত দেওয়া যাবে। যেমন অমুক ভাইয়ের বাসা বাড়িতে আমাদের মা বোনেরা আছে। আপনাদের মা বোন দেরকে পৌছিয়ে দিলে ভালো হয়।

২) পুরুষদের মাঝে বয়ানের সময় মাস্তুরাতের কাজের গুরুত্ব তুলে ধরে জুড়ানোর তরগীব দেওয়া।

৩) এশা/যোহরবাদ তালিমের সময় মহিলা সাহাবীদের ঘটনা পড়লে ভালো তাছির হয়।

৪) বিশেষ করে ফজরের পর আমরা যখন গাস্তে যাবো তখন পুরুষদেরকে মাস্তুরাত জুড়ানোর দাওয়াত দিবো। সে হয়তো বলবে ঠিক আছে পাঠিয়ে দিবো। তখন হেকমতের সাথে একথা বলা যে আপনি ব্যস্ত মানুষ অফিস/ ক্ষেত/ দোকানে চলে গেলে হয়তো খেয়াল নাও থাকতে পারে। কাজেই আমরা বাইরে দাড়ালাম, আপনি ভিতরে গিয়ে এখনই খবরটা দিলে ভালো হয়। অর্থাৎ আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে, মাস্তুরাত খবরটা পেয়েছে কিনা। কারন পুরুষ যদি ভুলে যায় মাস্তুরাত খবর নাও পেতে পারে। পরের দিন ঐদিকে গাস্ত নাও হতে পারে। কেয়ামতের মাঠে ঐ মাস্তুরাত অভিযোগও করতে পারে।

৫) দাওয়াত দেওয়ার সময় কখন তালিম হবে কখন বয়ান হবে তা উল্লেখ না করা বরং আমলের দাওয়াত দেওয়া। কারন মাস্তরাত বয়ানের পাগল ।

মাস্তুরাতসহ জামাতে এলাকার মাস্তুরাত জুড়ানোর তরতীব
মাস্তুরাতসহ জামাতে এলাকার মাস্তুরাত জুড়ানোর তরতীব
Next Post Previous Post