মাস্তুরাতসহ জামাতে গিয়ে মাস্তুরাতের সাথে মোলাকাতের তরতীব

১) মোলাকাত করাটাও একটা আমল। দিনে একবার মোলাকাত হতে পারে। 

২) এস্তেমায়ী আমলের সময় মোলাকাত না করা।

৩) মোলাকাতের উত্তম সময় হলো মাগরিবের আগ মূহুর্ত।

৪) বিনা প্রয়োজনে রাতে মোলাকাত না করা।

৫) মোলাকাতের সময় দুইজন করে যাওয়া। প্রথমে একজন সাক্ষাৎ করে আসার সময় দ্বিতীয় জনের আহলিয়াকে আসতে বলবে।

৬) নাম ধরে না ডাকা। প্রথমে সালাম দিয়ে তারপর আহলিয়া অমুক বা বিনতে অমুক বা উম্মে অমুক বলা।

৭) মোলাকাতের সময় ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখা। হয়তো কোন মাস্তুরাত বাথরুম থেকে বের হয়ে অমুক আপা বা খালাম্মাকে খুজতে গিয়ে পর পুরুষের সামনে চলে আসতে পারে।

৮) মোলাকাতের সময় অন্যের বিবির হালৎ জিজ্ঞাসা না করা এতে গীবত চলে আসতে পারে।

মাস্তুরাতসহ জামাতে গিয়ে মাস্তুরাতের সাথে মোলাকাতের তরতীব
মাস্তুরাতসহ জামাতে গিয়ে মাস্তুরাতের সাথে মোলাকাতের তরতীব
৯) নিজের মাস্তুরাতকে তিন জিজ্ঞাসা করাঃ
ক) ঈমান আমলের উন্নতি হচ্ছে কিনা?
খ) পর্চায় জিম্মাদারী দেওয়া আমলটা করতে পারছে কিনা? পারলে শোকরিয়া আর না পারলে ধমক না দেওয়া।
গ) কোন জরুরত আছে কিনা ?

"এখানে সাবধানতা হলো যে তিন নাম্বার প্রশ্নটা যদি আগে করা হয় তাহলে প্রথম দুই প্রশ্ন করার আর কোন সুযোগ থাকবেনা।"
Next Post Previous Post