পুরাতনদের জোড়কে সামনে নিয়ে মেহনতের তরতীব ২০২৫
- পুরাতনদের জোড়ের মাকসাদ হচ্ছে কামকরনেওয়ালা সাথীদের মধ্যে সিফত পয়দা করা, সারা দেশের কাজ একই নেহাজে আনা এবং কাজের ছাতা (স্তর) আগে বাড়ানো।
- পুরাতনদের জোড়কে সামনে নিয়ে এ সকল জিনিস অযুদে আনার জন্য সাল / ৩ চিল্লা / ১ চিল্লা দেয়া ওলামা হাযরত ও সাল / ৩চিল্লা দেয়া সাথীদের মসজিদওয়ার নতুন লিষ্ট করে তাদের আল্লাহর রাস্তায় বের করা ও মোকমী কাজে জুড়ানোর চেষ্টা করা ।
- এখন থেকে জিলা, থানা, ইউনিয়ন হালকা ও মসজিদের মাশোওয়ারাতে পুরাতনদের জোড়ের আহমিয়াত ও আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার তাকাজাকে বুঝায়ে প্রদত্ত আজাইম পুরা করা চেষ্টা করা।
- এই মওকায় জিলার কাম করনেওয়ালা জিম্মাদার সাথীরা নিজ নিজ জিলায় পায়দল জামাত বানিয়ে সফর করে পুরাতনদের কাজে জুড়ানোর চেষ্টা করা।
- জিলার পুরাতন সাথীদের হরকতে আনার জন্য জিম্মাদার সাথীরা ৭/১০ দিনের জামাত বানায়ে এলাকায় সফর করা।
- ঢাকা শহর সহ সকল জিলা থেকে কসরতের সাথে ৩ দিনের জামাত বের করে পুরাতনদের জোড়ের তাগাজা সমূহ খুব চালানো। একটি ৩ দিনের জামাত অপর একটি নগদ ৩ দিনের জামাত বের করে সামনে চালানো। এইভাবে মেহনতের ধারাবাহিকতা পুরাতনদের জোড় পর্যন্ত জারী রাখা ।
- সকল তবকা ছাত্র-নওজোয়ান, শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, প্রশাসনের কর্মকর্তা ও গোরাবাদের মধ্যে মেহনতকে বাড়ানো ।
- বড়দের বাতানো এতিয়াতের পাহলুকে সামনে রেখে মাস্তুরাতের সাপ্তাহিক তালিম ও ৩ দিনের জামাত বের করার এহতেমাম করলে ভালো হয়।
- পুরাতন সাথী ও ওলামা হাযরত যেনারা মাজুর হয়ে গিয়েছেন তাদের খেদমতে হাজিরি দিয়ে তাদেরকে জোড়ের ব্যাপারে ফিকিরবান করা ও দোয়ার দরখাস্ত করা।
- জিলা থেকে যে সাথীরা আসবেন তারা জামাত বন্দি হয়ে আসা। জামাত আপনা আপনা খানার ইন্তেজাম করবে, কোন ইজতেমায়ী খানাপিনার ব্যবস্থা না করা।
- যে জিলায় জোড় তায় হয়েছে ঐ জিলার সাথীরা মজমার ইন্তেজামের জামাত যথা- পানি, মাইক, বিদ্যুৎ, পাহাড়া, মিম্বারের জামাত এর ব্যবস্থা করবেন।
- কারগুজারী শুনানোর / পেশ করার জন্য প্রদত্ত ছকে তৈয়ার করে আনলে ভাল হয়।
- এখান থেকে ফিরে যেয়েই জিলার জিম্মাদর সাথীদের একত্রিত করে সমস্ত তাকাজাগুলি পেশ করে মেহনতের তরতীব শুরু করে দেওয়া।
ক) এই মাকসাদকে সামনে নিয়ে প্রতিটি জিলার মসজিদ থেকে একটি ১ চিল্লার ও একটি ৩ চিল্লার এবং কয়েকটি দুর্বল মসজিদ মিলে ১টি চিল্লার জামাত তৈয়ার করার চেষ্টা করা।
খ) প্রতিটি জিলায় কোরবানীওয়ালা এক মজমা তৈয়ার করার চেষ্টা করা যারা প্রতি বছর ৪ মাস অর্থ্যাৎ একতেহাই জানমাল খরচ করনেওয়লা বনে।
গ) এবং প্রতিটি মসজিদ মসজিদে নববীর নকশায় মাকামী ৫ কাজকে জিন্দা করার চেষ্টা করা।