ত্রি মাসিক মাশওয়ারার ফায়সালা সমূহ, জুন ২০২৫
বিসমিহি তা'য়ালা
তারিখঃ ২৮/০৬/২০২৫
১. সাল ও ৩ চিল্লার ওলামা হাযরাতদের জোড়কে কামিয়াব করার জন্য করনীয়ঃ
আগামী ১৬ ও ১৭ আগস্ট ২০২৫ ইং (শনিবার ও রবিবার) সাল ও ৩ চিল্লার ওলামা হাযরাতদের জোড়কে কামিয়াব করার জন্য সকল সাল ও ৩ চিল্লার ওলামা হাযরাতদের লিস্ট বানিয়ে জেলার জিম্মাদার সাথীরা থানা ও ইউনিয়নে সফর করে গাশতের মাধ্যমে (বার বার জমা না করা) উনাদের টঙ্গীর ময়দানে নিয়ে আসার এন্তেজাম করা। ফারেগীন ওলামাদের মধ্য যারা সাল/৩ চিল্লা সময় দেন নাই ও বিভিন্ন শোগলে মশগুল আছেন উনাদেরকে সাল/৩ চিল্লার জন্য তাশকিল করে ময়দানে নিয়ে আসা। জোড়ের ১০ দিন পূর্বে প্রত্যেক জেলা থেকে কত জন ওলামা হাযরাত জোড়ে আসবেন তার সম্ভাব্য সংখ্যা কাকরাইলে জানিয়ে দেওয়া।
২. পাঁচ মাসের বাহির মুলকের জামাতঃ
সারা দুনিয়াতে বাংলাদেশী জামাতের বেশ কদর রয়েছে। তাই গুণগত মানসম্পন্ন জামাত হওয়া দরকার। এজন্য জেলার জিম্মাদার সাথীরা পূর্বের সোয়াদকৃত জামাতগুলো অতি দ্রুত বের করার জন্য এবং নতুন মোনাসেব জামাত তৈয়ার করার জন্য জেলা শহরের ও থানার সাথীদের বছরে ২ বার জমা করে তরগীব দিয়ে জামাত বানানোর কোশেষ করা। জামাতগুলো ছোয়াদ হওয়ার জন্য একদিন সময় নিয়ে কাকরাইলে আসা।
৩. ফারেগীন ওলামা হযরতগনকে সালে বের করার জন্য তৈরী করাঃ
প্রত্যেক জেলার থানা, ইউনিয়ন ও মহল্লার জিম্মাদার সাথীরা (দাওরা, তাখাসসুস) ফারেগীন ওলামা হাযরাতগণের বিশেষ করে যাহারা এখনও খেদমতে মশগুল হন নাই, তাদের তালাশ করে লিস্ট বানিয়ে আসাতেযায়ে কেরাম ও অভিভাবকদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করে তাদের জেহেন বানিয়ে, প্রয়োজনে বিভিন্ন মাসায়েল হাল করে সালে বের করার জন্য চেষ্টা করা। এই ফিকিরটা জেলাওয়ার অন্যান্য তাকাজার মতো গুরুত্ব সহকারে নেওয়া।
৪. জেলায় সকল কামকরনেওয়ালা সাথীদের জিন্দেগীর (খুরুজের) তরতীব করাঃ
দেশের কামকে আগে বাড়ানোর জন্য সকল কামকরনেওয়ালা সাথীদের জিন্দেগীর তরতীবের (সালানা, মাহানা ও রোজানা) মধ্যে আনা অত্যন্ত জরুরী। তাই পরবর্তী ২৪ ঘন্টার জোড়ে এর তরগীব দেওয়া ও মসজিদওয়ার জামাতের মাধ্যমে সকল সাথীদের সালানা ও মাহানা খুরুজের তরতীব করা এবং আজাইমকৃত সাথীদের নির্দিষ্ট সময়ে উসুল করে জামাত বানিয়ে আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের করার কোশেষ করা।
৫. জেলার সকল মসজিদে মোকামী কাম জিন্দা করার মেহনতঃ
জেলার সকল জিম্মাদার সাথীরা নিজ নিজ মসজিদে এহতেমামের সাথে সময় দেয় ও পাঁচ কাজ করে। হালকার মাসিক লম্বা মাশওয়ারার মাধ্যমে দুর্বল মসজিদকে চিহ্নিত করে এক এক সবল মসজিদকে দুর্বল মসজিদের কাম উঠানোর দায়িত্ব দেওয়া। তাছাড়া প্রত্যেক মসজিদে কামকরনেওয়ালা সাথী আপোষে মাশওয়ারা করে ২ জন করে জোড়া বানিয়ে ২৭ দিন মেহনত করে নিজের কামাই মনে করে নতুন সাথীদেরকে নিয়ে ৩ দিন সময় লাগানোর এহতেমাম করা। মসজিদওয়ার জামাতের সকল সাথী রোজানা মাশওয়ারায় বসা, ঘর ঘর মেহনতের তরতীব করা যাতে করে হার ফার্দের সাথে মোলাকাত হয় এবং রোজানা মসজিদ ও ঘরে তালিমের এহতেমাম করা বহুতি জরুরী। যে সমস্ত ইউনিয়নে / হালকায় সাপ্তাহিক মাশওয়ারা পূর্ব থেকে চালু আছে তা জারি রাখা।
৬. মাস্তরাতের মেহনতের তাহসিনঃ
মাস্তুরাতের মেহনতের গুরুত্ব অপরিসীম; তবে এই মেহনত অত্যন্ত নাজুক। এজন্য এই মেহনত উসুলের পাবন্দীর সাথে হওয়া বহুতি জরুরী। প্রত্যেক মহল্লার মসজিদের সাথীরা মুসতাকিল নিজ মসজিদের সাপ্তাহিক তালিমের কাওয়ায়েফ পুরা করে তালিমের পয়েন্ট নেওয়ার চেষ্টা করা যাতে করে মহল্লার প্রত্যেক ঘরে তালিম চালু হয়, নামাজির সংখ্যা বাড়ে ও মা-বোনদের মধ্যে দ্বীনি পর্দা আসে তথা দ্বীনি মহল বনে। তালিমের মওকায় পুরুষেরা মাস্তুরাতদেরকে পৌঁছে দিবেন ও নিয়ে আসবেন যাতে করে পুরুষরাও এই আমলের হিস্যা নিতে পারেন। তালিমে দূর দূরান্ত থেকে না আসা ও ঘর একসু হওয়া । যদি কোন পয়েন্টের ঘর একসু না থাকে তাহলে মাশওয়ারা করে ঘর পরিবর্তন করা । জেলার জিম্মাদার সাথীরা ১০/২০ টি তালিমের পয়েন্টের ঘরওয়ালা সহ মসজিদওয়ার জামাতকে একত্রিত করে কারগুজারী শুনা ও তালিম যাতে করে সহীহ তরতীবের উপর হয় তার তাহসিন করা। কাম উসুলের পাবন্দীর সাথে হলে কাম এবং কামকরনেওয়ালা সাথীদের হেফাজত ও তরক্কি হবে । মাস্তুরাতসহ ১০/১৫ দিন লাগানোর পর এক বছর অর্থাৎ ১২ মাস অতিবাহিত হলে মাস্তুরাতসহ চিল্লা লাগাতে পারবেন। মাস্তুরাতসহ চিল্লার পর পুরুষ জামাতের সাথে চিল্লা হওয়া জরুরী।
৭. ছাত্র-নওজোয়ানদের মধ্যে মেহনতকে বাড়ানোঃ
সারা বাংলাদেশে ৪/৫ কোটি ছাত্র স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে, যা আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার ২০-২৫%, যা একটা বিরাট শক্তি। আল্লাহর রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফরমান, আমি নওজোয়ানদের দ্বারা সাহায্য প্রাপ্ত হয়েছি, হিজরতের মওকায় রোজানা পাঁচশত নওজোয়ান মদীনা মুনাওয়ারাতে রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে এস্তেগবাল করার জন্য অপেক্ষা করতেন। আমরা যদি মেহনত না করি তাহলে এই বিরাট তবকা বাতিলের শিকার হবে। তাই প্রতিটি জেলায় ছাত্র- নওজোয়ানদের দেখভালের যে জামাত রয়েছে নিয়মিত মাশওয়ারাতে বসে সকল প্রতিষ্ঠানে মেহনতের তরতীব কায়েম করা। বিশেষ করে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ও তাদের ছাত্রদের মেসগুলোতে গাশত চালু করা। তাছাড়া প্রত্যেক মসজিদের আওতায় যত ছাত্র আছে তাদের লিস্ট করে মেহনত শুরু করা। উমুমী গাশতের মওকায় ১-২ টি খুছছি জামাত ছাত্রদের কাছে পাঠানো এবং বছরের শুরু ও শেষে জোড় করে ছাত্রদের কমবেশী ওয়াক্তের জন্য আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের করার কোশেষ করা। ছাত্রদের লেখাপড়া শেষে ০৪ মাসের জন্য তাশকিল করা বহুতি জরুরী।
![]() |
ত্রিমাসিক মাশোয়ারারফায়সালাসমূহ জুন ২০২৫ |
৮. এইচ.এস.সি ও আলিম পরীক্ষার্থীদের উপর মেহনতঃ
গত ২৬ শে জুন ২০২৫ ইং থেকে এইচ.এস.সি ও আলিম পরীক্ষা শুরু হয়েছে, প্রায় সাড়ে ১২ লক্ষ পরীক্ষার্থী উক্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছে। যদিও কিছু সংখ্যক পরীক্ষার্থী মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য কোচিং করবে কিন্তু ভর্তির পরেও তারা লম্বা সময় আল্লাহ পাকের রাস্তায় ওয়াক্ত লাগাতে পারে। তাছাড়া অনেক ছাত্র জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেখানে ভর্তি হতে কোচিং লাগে না তাদের পিছনে মেহনত করে এস. এস. সি পরীক্ষার্থীদের মতন আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের করার জন্য জানতোড় মেহনত করা।
৯. জেলায় প্রতি বছর ৪ মাস লাগায় এমন মজমা তৈয়ার করাঃ
হজরতজী মাওলনা ইউসুফ সাহেব (রহঃ) ফরমান, সাহাবা (রাযিঃ) বছরের ৮ মাস আল্লাহ পাকের রাস্তায় থাকতেন আর বাকি ৪ মাস মাকামে থাকতেন ! এই ৪ মাসের অর্ধেক দ্বীনের তাকাজায় লাগাতেন : তাতে আল্লাহ পাক উনাদের জিন্দেগীতে বরকত দিয়েছেন। তাই বিভিন্ন মওকায় জেলায় বছরে কমছে কম ০৪ মাস সময় লাগানোর জন্য জোর তরগীব দেওয়া, তাদের আলাদা করে রেজিস্টার করা, মওকা মহল দেখে মার্কাজে একত্রিত করে ৩ চিল্লার জন্য বের হওয়ার তরগীব ঢালা, ওয়াক্ত ১ চিল্লা করে দিবে নাকি একত্রে দিবে ইত্যাদি। কতজন বছরে ৪ মাসের জন্য তৈরী হলো তা আগামী ত্রি মাসিক মাশওয়ারায় কারগুজারী পেশ করা।
১০. কাকরাইলে এক মাসের তরতীবে সাথী পাঠানোঃ
জান মাল দ্বীনের তাকাজায় লাগতেছে আর বাড়ি ঘরের তাকাজা টুটতেছে- যারা এই সিফাতের সাথে মেহনত করবে তারা সাবেকীনে আউয়্যালীনদের অন্তর্ভুক্ত হবেন। এজন্য কাকরাইল মার্কাজে বিভিন্ন নজমের তাকাজা পুরা করার জন্য জেলার জিম্মাদার সাথীগণ পূর্ণ সময় নিয়ে আসা ও তারগীব দিয়ে সাথীদের তৈরী করে নিয়ে আসা। এমন সাথী নিয়ে আসা তারা যেন সব নজম সামলাতে পারেন। এই তাকাজাকে সামনে নিয়ে জেলার জিম্মাদার সাথী নিজে এক মাসের জন্য তৈরী হয়ে থানায় থানায় সফর করা ও এর ফাজায়েল শুনানোর দ্বারা এটা পুরা করা সম্ভব। যাতে করে সব জেলা থেকে যে পরিমাণ আজাইম দেয়া হয়, অনুরূপ মোনাসেব, কর্মক্ষম ও সকল নজমে এস্তেমাল করতে হতে পারে এরুপ সাথী পাঠানোর এহতেমাম করলে ভাল হয়। এর দ্বারা একদিকে যেমন মার্কাজের বিভিন্ন কাজে হাত বাটাতে পারে, অপরদিকে মার্কাজে অবস্থানকালে বড়দের বিভিন্ন মোজাকারার দ্বারা ফায়দা হাসিল করা যায়।
১১. ৪০-৪০ তরতীবে কাকরাইলের নজমে সাথী পাঠানোঃ
আমাদের পূর্ববর্তী বুজুর্গ গণের অনেক কুরবানী ও রোনাজারীর ফসল এই কাকরাইল মার্কাজ । এই মার্কাজের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন নজম যেমন বিদেশী খিমা, দেশী-বিদেশী তাশকিল, মাস্তুরাত, খেদমত ইত্যাদি সারা বছর সামলানোর জন্য ৪০-৪০ তরতীবের সাথী একান্ত প্রয়োজন। তাই জেলার যে সমস্ত সাথী বছরে ৪ মাস লাগান, বিভিন্ন নজম সামলানোর যোগ্যতা রাখেন, মার্কাজের মহলে জুড়ে মিলে চলতে পারেন এরূপ মোনাসেব সাথীদেরকে জিম্মাদার সাথীগণ মাশওয়ারা করে ৪০-৪০ তরতীবে চিঠি সহকারে কাকরাইলে পাঠানোর এহতেমাম করলে বহুতি ভাল হয়।
১২. বিভিন্ন মওকায় অর্থাৎ ইজতেমা, রমজান, এস এস সি, পুরানাদের জোড় ইত্যাদি জেলার খুরুজকে বানানোর প্রচেষ্টাঃ
রমজানের ৪ মাস আগে থেকেই ফিকির শুরু করা, কোন সাথী রমজানে আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের হবে বিশেষ করে গত বছর যারা রমজানে সময় লাগিয়েছেন তাদের প্রত্যেককে তাশকিল করা যাতে করে পুনরায় রমজান মাসে আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের হন। এভাবে এস এস সি পরীক্ষার্থীদের লিস্ট বানিয়ে পরীক্ষার ০২ মাস আগে থেকে সকল পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পিছনে মেহনত শুরু করা যাতে করে সকল পরীক্ষার্থী আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের হতে পারে। একই ভাবে ইজতেমা ও পুরানাদের জোড়ের মওকায় মেহনত করে সাথীদেরকে আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের করা যাতে কিনা আমাদের খুরুজ নিম্নমুখী না হয়।
তাকাজাসমূহঃ
(ক) হজ্জ মেহনতের জামাত বানানোর প্রচেষ্টাঃ
আগামী বছর যারা হজে যাবেন তাদের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়ে গিয়েছে। মেহনত করে একই এজেন্সীর মাধ্যমে একই ফ্লাইট এর মাধ্যমে মোনাসেব জামাত বানানো । তবে হজে উনুয়ানের উপর তাশকিল না করা।
(খ) নিজ জেলায় পায়দল জামাত চালানোঃ
জেলার কামকে আগে বাড়ানো ও পুরানা সাথীদের হরকতে আনার জন্য নিজ জেলায় পায়দল জামাত চালানো অত্যন্ত জরুরী। এজন্য নিজ জেলার পায়দল জামাতের শারায়েত সমূহকে অর্থাৎ জামাতে অধিকাংশ সাথী ৩ চিল্লা/চিল্লা দেনেওয়ালা হন, নতুন সাথী না হয়, জামাতের রোখ ও ওয়াপেসী কাকরাইল থেকে হবে ইত্যাদি।
(গ) জেলার সবল মসজিদ থেকে ৪ মাসের মুসতাকিল জামাত বের করার চেষ্টাঃ
মাশওয়ারার মাধ্যমে মজবুত ও সক্ষম মসজিদওয়ার জামাতের সাথীরা ১/২ জনকে বুনিয়াদ করে তারিখ নির্ধারণ করে সবাই মিলে মেহনত করে ঐ তারিখে ৪ মাসের মুসতাকিল জামাত বের করার চেষ্টা করা। এই জামাত ভাল করে হেদায়েত শুনে কোন মোনাসেব এলাকায় ৪ মাস পায়দল করে; এর দ্বারা কাজের ছাতা আগে বাড়বে।
(ঘ) বিদেশী ছাত্রদের উপর মহনতঃ
ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলা শহরে যে সমস্ত বিদেশী ছাত্ররা মেডিকেল কলেজ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইত্যাদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করে তাদের পিছনে গাশত করে মসজিদের আমলে জুড়ানোর চেষ্টা করা ও ছুটির মওকায় ০৩ দিনের জামাতে বের করার কোশেষ করা।
(৫) বহুতল ভবনগুলোতে কাজ চালু করাঃ
ঢাকা শহরসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে যে সমস্ত বহুতল ভবন রয়েছে সেখানে নিরাপত্তাজনিত কারণে প্রতিবন্ধকতা থাকলেও গাশত, তালিম চালু করার চেষ্টা করা ও ০৩ দিনের জামাত আল্লাহ পাকের রাস্তায় বের করা।
(চ) গোরাবা তবকার উপর মেহনতঃ
বিভিন্ন জেলায় যে সমস্ত গরীব বস্তি আছে সেখানে ০৩ দিন অথবা চিল্লার জামাত ঢেলে এই তবকার উপর মেহনত করা বহুতি জরুরী।
(ছ) বধির ভাইদের উপর মেহনতঃ
প্রত্যেক জেলায় এখন থেকে আমরা বধির ভাইদের উপর মেহনত করে তাদের সাথে মুনাসেব সাথী জুড়িয়ে জামাত বের করার কোশেষ করা এবং বধির ভাইদের মুতারজেম বানানোর চেষ্টা করা।
নোটঃ পুরো লেখাটির পি ডি এফ ফাইল এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।